নগরের ক্রংক্রিটর শাপলার প্রকৃতি দেথে অভ্যস্ত হলেও মনটা কিন্তু আমাদের ক্রংক্রিট হয়ে যায়নি । নগরের ইস্পাতের আকাশচুম্বী ভবন, কমপ্রেস করা গ্যাসের দূষিত বায়ু কিংবা গণিকার কড়া গাঢ় লিপস্টিকে নাগরিকের মনের উপর একটা আস্তরণ পড়ে মাত্র। এখনো বৃষ্টি দেথে হাত বাড়াই, খোলা মাঠে খালি পায়ে হেঁটে বেড়াই। নিশুতি রাতে নিয়ন আলোয় চলা পথে কামিনী কিংবা মহুয়ার মাতাল করা ঘ্রাণেরপথচলা থামাই।ইতছানি চেয়ে ঘ্রাণের উৎস খুঁজি । জীবনের কিছু অংশ যারা গ্রামে কাটিযেছেন তাদের জন্য ’বুনো চালতার ঘ্রাণ’ । প্রতিটি পাতায় শৈশব আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকবে । ফিরে পানেব আপনার শৈশব কিংবা কৈশোরের ঘ্রাণ। পিচগলা নগরের তপ্ততম দিনে ‘বুনো চালতার ঘ্রাণ’ আপনাকে দেবে এক পশলা বৃষ্টি। |
|